ঢাকা     শুক্রবার   ২৬ এপ্রিল ২০২৪ ||  বৈশাখ ১৩ ১৪৩১

গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে ১৭টি ফিশিং লাইসেন্স

আসাদ আল মাহমুদ || রাইজিংবিডি.কম

প্রকাশিত: ১৫:৪১, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮   আপডেট: ০৫:২২, ৩১ আগস্ট ২০২০
গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণে ১৭টি ফিশিং লাইসেন্স

সংসদ প্রতিবেদক : মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেছেন, গভীর সমুদ্রে মৎস্য আহরণের নির্দেশনা অনুযায়ী ১০টি লং লাইনারসহ মোট ১৭টি ফিশিং লাইসেন্সের সম্মতিপত্র মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া হয়েছে। এর ফলে টুনা মাছসহ অন্যান্য মাছের আহরণ বাড়ার পাশাপাশি মৎস্য রপ্তানি কার্যক্রম আরো গতিশীল হবে।

সোমবার জাতীয় সংসদে মো. আব্দুল মতিনের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, সমুদ্র থেকে মৎস্য আহরণের লক্ষ্যে বাংলাদেশ মেরিন ফিসারিজ ক্যাপাসিটি বিল্ডিং প্রকল্পের মাধ্যমে ১৩৩টি ট্রলারে ভেসেল মনিটরিং সিস্টেম ডিভাইস সংযোজন করা হয়েছে। ৬৭ হাজার ৬৬৯টি যান্ত্রিক ও অযান্ত্রিক নৌযানের ডাটাবেজ প্রণয়ন, উপকূলীয় জেলেদের মাঝে পরীক্ষামূলকভাবে জীবন রক্ষাকারী সামগ্রী ও মাছ ধরার সরঞ্জামসহ ১১৮টি ফাইবার রি-এনফোর্সড প্লাস্টিক নৌকা বিতরণ করা হয়েছে।

মমতাজ বেগমের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সরকার সামুদ্রিক সম্পদের সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনার আওতায় ব্লু ইকোনোমির কর্মপরিকল্পনা চূড়ান্ত করেছে। সমুদ্র বিজয়ের মাধ্যমে সরকার বিশাল জলরাশি থেকে মৎস্য সম্পদ আহরণ ও সংরক্ষণ ব্যবস্থাপনায় কাঙ্ক্ষিত প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে ২০১৪ সালে প্ল্যান অব অ্যাকশন প্রণয়ন করা হয়েছে। ইতোমধ্যে সামুদ্রিক মৎস্য আইন-২০১৭ এর খসড়া মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে অনুমোদিত হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ ইতোমধ্যে পাইলট কান্ট্রি হিসেবে ব্লু গ্রোথ ইকোনোমি নামে অভিহিত সমুদ্র অর্থনীতিতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে আইওটিসির সদস্য পদ অর্জন করেছে।



রাইজিংবিডি/ঢাকা/১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮/আসাদ/রফিক

রাইজিংবিডি.কম

আরো পড়ুন  



সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়